০৪:২০ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৫ মে ২০২৫

নীলফামারীতে সাবেক এমপি তুহিন এর মুক্তির দাবীতে জেলা বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ ও স্মারক লিপি প্রদান

নীলফামারীতে সাবেক সংসদ সদস্য প্রকৌশলী শাহরিন ইসলাম চৌধুরী তুহিনের নিঃশর্ত মুক্তির দাবিতে গণমিছিল ও সমাবেশ করেছে জেলা বিএনপিসহ অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা।

মঙ্গলবার (৬ মে) জেলা বিএনপির উদ্যোগে দুপুর ১২টার দিকে ওই কর্মসূচি পালিত হয়। প্রকৌশলী শাহরিন ইসলাম চৌধুরী তুহিন নীলফামারী-১ ( ডোমার-ডিমলা) আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও বিএনপির চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার ভাগ্নে।

কর্মসূচিতে জেলা বিএনপিসহ অঙ্গসংগঠনের হাজারো নেতাকর্মীর অংশগ্রহণে গণমিছিলটি পৌরমার্কেটস্থ দলীয় কার্যালয় থেকে শহরের প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে ডিসির মোড়ে সমাবেশে মিলিত হয়। পরে প্রধান উপদেষ্টা বরাবরে জেলা প্রশাসকের কাছে স্মারকলিপি প্রদান করেন।

সমাবেশে জেলা বিএনপির সভাপতি আ.খ.ম আলমগীর সরকারের সভাপতিত্বে বক্তৃতা দেন জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক জহুরুল আলম, জেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শেফাউল জাহাঙ্গীর আলম, জেলা বিএনপির সহসাংগঠনিক সম্পাদক আসাদুজ্জামান রিপন, সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি রাহেদুল ইসলাম দোলন, পৌর বিএনপির সভাপতি মাহবুবুর রহমান মাহবুব, সাধারণ সম্পাদক আল মাসুদ চৌধুরী, ডোমার উপজেলা বিএনপির সভাপতি রেয়াজুল ইসলাম কালু, সাধারণ সম্পাদক আখতারুজ্জামান সুমন, ডিমলা উপজেলা বিএনপির সভাপতি অধ্যক্ষ মনোয়ার হোসেন, জলঢাকা উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ময়নুল ইসলাম, পৌর বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক লূৎফুল আলম চৌধুরী শুভ, জেলা শ্রমিক দলের সভাপতি নূর আলম, সাধারণ সম্পাদক জামিয়ার রহমান প্রমুখ।

জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক জহুরুল আলম বলেন, প্রকৌশলী শাহরিন ইসলাম চৌধুরী তুহিনের বিরুদ্ধে দায়েরকৃত মামলাগুলো সম্পূর্ণভাবে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত, মিথ্যা, বানোয়াট ও ভিত্তিহীন। যদি দ্রুত তুহিন ভাইকে নিঃশর্ত মুক্তি দেওয়া না হয় তাহলে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন অভিমুখে যাত্রা এবং ঘেরাও করা হবে।

জেলা বিএনপির সভাপতি আ.খ.ম আলমগীর সরকার বলেন, প্রকৌশলী শাহরিন ইসলাম চৌধুরী তুহিন ভাই একজন পরিচ্ছন্ন রাজনীতিবিদ। তার জনপ্রিয়তার কারণে এক-এগারোর ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের ফখরুদ্দিন সরকার তার নামে ভিত্তিহীন মামলা দায়ের করে তাকে দেশ ছাড়তে বাধ্য করেন।

কিন্তু তিনি আইনের প্রতি শ্রদ্ধা রেখে গত ২৯ এপ্রিল আদালতে আত্মসমর্পণ করলে আদালত তার জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে প্রেরণ করেন। অতিদ্রুত তাকে মুক্তি দেওয়া না হলে আমরা বৃহত্তর আন্দোলন ও কঠোর কর্মসূচির মাধ্যমে নীলফামারী জেলাকে অচল করে দেব।

নীলফামারীতে আগুন টিমের সদস্য গ্রেফতার

নীলফামারীতে সাবেক এমপি তুহিন এর মুক্তির দাবীতে জেলা বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ ও স্মারক লিপি প্রদান

প্রকাশিত ০৯:০২:৫০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৬ মে ২০২৫

নীলফামারীতে সাবেক সংসদ সদস্য প্রকৌশলী শাহরিন ইসলাম চৌধুরী তুহিনের নিঃশর্ত মুক্তির দাবিতে গণমিছিল ও সমাবেশ করেছে জেলা বিএনপিসহ অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা।

মঙ্গলবার (৬ মে) জেলা বিএনপির উদ্যোগে দুপুর ১২টার দিকে ওই কর্মসূচি পালিত হয়। প্রকৌশলী শাহরিন ইসলাম চৌধুরী তুহিন নীলফামারী-১ ( ডোমার-ডিমলা) আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও বিএনপির চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার ভাগ্নে।

কর্মসূচিতে জেলা বিএনপিসহ অঙ্গসংগঠনের হাজারো নেতাকর্মীর অংশগ্রহণে গণমিছিলটি পৌরমার্কেটস্থ দলীয় কার্যালয় থেকে শহরের প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে ডিসির মোড়ে সমাবেশে মিলিত হয়। পরে প্রধান উপদেষ্টা বরাবরে জেলা প্রশাসকের কাছে স্মারকলিপি প্রদান করেন।

সমাবেশে জেলা বিএনপির সভাপতি আ.খ.ম আলমগীর সরকারের সভাপতিত্বে বক্তৃতা দেন জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক জহুরুল আলম, জেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শেফাউল জাহাঙ্গীর আলম, জেলা বিএনপির সহসাংগঠনিক সম্পাদক আসাদুজ্জামান রিপন, সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি রাহেদুল ইসলাম দোলন, পৌর বিএনপির সভাপতি মাহবুবুর রহমান মাহবুব, সাধারণ সম্পাদক আল মাসুদ চৌধুরী, ডোমার উপজেলা বিএনপির সভাপতি রেয়াজুল ইসলাম কালু, সাধারণ সম্পাদক আখতারুজ্জামান সুমন, ডিমলা উপজেলা বিএনপির সভাপতি অধ্যক্ষ মনোয়ার হোসেন, জলঢাকা উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ময়নুল ইসলাম, পৌর বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক লূৎফুল আলম চৌধুরী শুভ, জেলা শ্রমিক দলের সভাপতি নূর আলম, সাধারণ সম্পাদক জামিয়ার রহমান প্রমুখ।

জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক জহুরুল আলম বলেন, প্রকৌশলী শাহরিন ইসলাম চৌধুরী তুহিনের বিরুদ্ধে দায়েরকৃত মামলাগুলো সম্পূর্ণভাবে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত, মিথ্যা, বানোয়াট ও ভিত্তিহীন। যদি দ্রুত তুহিন ভাইকে নিঃশর্ত মুক্তি দেওয়া না হয় তাহলে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন অভিমুখে যাত্রা এবং ঘেরাও করা হবে।

জেলা বিএনপির সভাপতি আ.খ.ম আলমগীর সরকার বলেন, প্রকৌশলী শাহরিন ইসলাম চৌধুরী তুহিন ভাই একজন পরিচ্ছন্ন রাজনীতিবিদ। তার জনপ্রিয়তার কারণে এক-এগারোর ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের ফখরুদ্দিন সরকার তার নামে ভিত্তিহীন মামলা দায়ের করে তাকে দেশ ছাড়তে বাধ্য করেন।

কিন্তু তিনি আইনের প্রতি শ্রদ্ধা রেখে গত ২৯ এপ্রিল আদালতে আত্মসমর্পণ করলে আদালত তার জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে প্রেরণ করেন। অতিদ্রুত তাকে মুক্তি দেওয়া না হলে আমরা বৃহত্তর আন্দোলন ও কঠোর কর্মসূচির মাধ্যমে নীলফামারী জেলাকে অচল করে দেব।