০১:৫৫ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৩ জুন ২০২৫, ১৯ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

১১২টি সিমসহ অনলাইন জুয়ারী গ্রেপ্তার

নীলফামারীতে ১১২টি মোবাইল সিমসহ মিঠু চন্দ্র রায় (২৮) নামের এক অনলাইন জুয়ারীকে গ্রেপ্তার করেছে গোয়েন্দা পুলিশ। বুধবার (২৮ মে) ভোরে তাকে জলঢাকা উপজেলার কৈমারী গ্রাম থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। মিঠু ওই উপজেলার দক্ষিণ চেরেঙ্গা গ্রামের দিনেশ চন্দ্র রায়ের ছেলে। বিকেলে তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

পুলিশের পাঠানো প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, অভিযানকালে তার কাছ থেকে বিভিন্ন মোবাইল অপারেটরের ১১২টি সিম, দুটি অ্যান্ড্রয়েড ফোন, একটি বাটন ফোন, একটি পেনড্রাইভ এবং একটি হেডফোনসহ জুয়া ও প্রতারণার কাজে ব্যবহৃত বিভিন্ন পিন নম্বর উদ্ধার করা হয়।

জেলা গোয়েন্দা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আকতার হোসেন জানান, মিঠু দীর্ঘদিন ধরে বিভিন্ন অপারেটরের সিম ও অ্যাপ ব্যবহার করে প্রতারণা করে আসছিলেন। তিনি সাধারণ মানুষকে প্রলোভিত করে অনলাইন জুয়া এবং বিকাশ, নগদসহ বিভিন্ন অনলাইন লেনদেনের মাধ্যমে টাকা আদায় করতেন। এমন অভিযোগে অভিযান চালিয়ে বুধবার ভোরে তাকে গ্রেপ্তার করে বিকেলে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়।

জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার এবিএম ফয়জুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ‘তার বিরুদ্ধে সাইবার নিরাপত্তা আইনে জলঢাকা থানায় মামলা হয়েছে।’

জনপ্রিয় সংবাদ

জমে উঠেছে নীলফামারীর ঐতিহ্যবাহী ভবানীগঞ্জ হাট

১১২টি সিমসহ অনলাইন জুয়ারী গ্রেপ্তার

প্রকাশিত ০১:২৪:৪১ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৯ মে ২০২৫

নীলফামারীতে ১১২টি মোবাইল সিমসহ মিঠু চন্দ্র রায় (২৮) নামের এক অনলাইন জুয়ারীকে গ্রেপ্তার করেছে গোয়েন্দা পুলিশ। বুধবার (২৮ মে) ভোরে তাকে জলঢাকা উপজেলার কৈমারী গ্রাম থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। মিঠু ওই উপজেলার দক্ষিণ চেরেঙ্গা গ্রামের দিনেশ চন্দ্র রায়ের ছেলে। বিকেলে তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

পুলিশের পাঠানো প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, অভিযানকালে তার কাছ থেকে বিভিন্ন মোবাইল অপারেটরের ১১২টি সিম, দুটি অ্যান্ড্রয়েড ফোন, একটি বাটন ফোন, একটি পেনড্রাইভ এবং একটি হেডফোনসহ জুয়া ও প্রতারণার কাজে ব্যবহৃত বিভিন্ন পিন নম্বর উদ্ধার করা হয়।

জেলা গোয়েন্দা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আকতার হোসেন জানান, মিঠু দীর্ঘদিন ধরে বিভিন্ন অপারেটরের সিম ও অ্যাপ ব্যবহার করে প্রতারণা করে আসছিলেন। তিনি সাধারণ মানুষকে প্রলোভিত করে অনলাইন জুয়া এবং বিকাশ, নগদসহ বিভিন্ন অনলাইন লেনদেনের মাধ্যমে টাকা আদায় করতেন। এমন অভিযোগে অভিযান চালিয়ে বুধবার ভোরে তাকে গ্রেপ্তার করে বিকেলে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়।

জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার এবিএম ফয়জুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ‘তার বিরুদ্ধে সাইবার নিরাপত্তা আইনে জলঢাকা থানায় মামলা হয়েছে।’